আমাদের এই অরিজিনাল শিমুল তুলার বালিশ আপনাকে দিবে একটি আরামদায়ক ঘুম এবং দূর হবে আপনার ঘাড়ের ব্যথা
বিরক্তিকর মাথা ব্যাথা দুর করতে সাহায্য করবে
অসহনীয় ঘাড় ব্যাথা দুর করতে সাহায্য করবে
অসহনীয় কাঁধের ব্যাথা দুর করতে সাহায্য করবে
ব্যাক পেইন দুর করতে সাহায্য করবে
ঘুমের ভিতর হাত অবশের সমস্যা দূর হবে
যেদিকে খুশি সেদিকে ফিরেই আরামদায়ক ঘুম দিতে পারবেন
কেন এই তুলার বালিশ এত জনপ্রিয়? বাংলাদেশ তুলা উন্নয়ন বোর্ডের সাবেক নির্বাহী পরিচালক মো. আখতারুজ্জামান বলেন, আরামের কারণেই শিমুল তুলা জনপ্রিয়। শিমুল তুলা দিয়ে বানানো বালিশের ফাইবার জড়িয়ে যায় না। এটি সব সময় ফুলে থাকে। অন্য তুলায় বালিশ তৈরি হলে একটা সময় পরে যেমন সেটা জড়িয়ে চুপসে যায়। শিমুল তুলায় সেটা হয় না। বরং শিমুল তুলার বালিশ পুরোনো হলেও একটু রোদ বা গরম পেলেই আবার ফুলে ওঠে। শিমুল তুলার বালিশে ঘুমালে মাথাটা যেমন ভেতরে চলে যায়, তেমনি ঘাড়ের শিরদাঁড়াটাও সুন্দরভাবে সেট হয়ে সোজা থাকে। তাই চিকিৎসকেরাও এমন বালিশে ঘুমানোর পরামর্শ দেন বলে জানান আখতারুজ্জামান
জি শুধুমাত্র ফাইবার কিংবা ফোমের বালিশ বসে যায় না, শিমুল তুলার বালিশ ৬ মাস ১ বছর ব্যবহার করার পরে বালিশটি একটু বসে যাবে, এটা খুবই স্বাভাবিক একটি নিয়ম,সেই ক্ষেত্রে বালিশটি আপনাকে করা রোদে রাখতে হবে,ফলে পুনরায় এটি আগের মতই হয়ে যাবে।
জি শুধুমাত্র ফাইবার কিংবা ফোমের বালিশ বসে যায় না, শিমুল তুলার বালিশ ৬ মাস ১ বছর ব্যবহার করার পরে বালিশটি একটু বসে যাবে, এটা খুবই স্বাভাবিক একটি নিয়ম,সেই ক্ষেত্রে বালিশটি আপনাকে করা রোদে রাখতে হবে,ফলে পুনরায় এটি আগের মতই হয়ে যাবে।
জি শুধুমাত্র ফাইবার কিংবা ফোমের বালিশ বসে যায় না, শিমুল তুলার বালিশ ৬ মাস ১ বছর ব্যবহার করার পরে বালিশটি একটু বসে যাবে, এটা খুবই স্বাভাবিক একটি নিয়ম,সেই ক্ষেত্রে বালিশটি আপনাকে করা রোদে রাখতে হবে,ফলে পুনরায় এটি আগের মতই হয়ে যাবে।
জি শুধুমাত্র ফাইবার কিংবা ফোমের বালিশ বসে যায় না, শিমুল তুলার বালিশ ৬ মাস ১ বছর ব্যবহার করার পরে বালিশটি একটু বসে যাবে, এটা খুবই স্বাভাবিক একটি নিয়ম,সেই ক্ষেত্রে বালিশটি আপনাকে করা রোদে রাখতে হবে,ফলে পুনরায় এটি আগের মতই হয়ে যাবে।
পরের ব্যাচে রি-ষ্টক করা হলে প্রাইস ৪০% বৃদ্ধি হবার সম্ভাবনা আছে তাই প্রডাক্টি প্রয়োজন হলে এখনি নিয়ে ফেলুন